





মাতৃত্বকালীন ছুটি চাওয়ার কারণে চাকরি ছাড়তে হলো এনজিও কর্মী জিন্নাতিকে। দেওয়ানগঞ্জ উপজেলার একটি বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থার (এনজিও) মাসিক ১০ হাজার টাকার বেতনের চাকরি করতেন জিন্নাতি।তার বাড়ি দেওয়ানগঞ্জ উপজেলার সীমান্তবর্তী এলাকা ডাংধরা ইউনিয়নের কাউনিয়ারচর গ্রামে। ডাংধরা ইউনিয়নই তার কর্ম এলাকা।






স্বামী বেকার হওয়ায় অভাবের জান্নাতির চাকরিই ছিল তাদের ভরসা। তিনি এখন সাড়ে আট মাসের অন্তঃসত্ত্বা। অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার কারণে মাতৃত্বকালীন ছুটির বিষয়ে স্থানীয় এনজিওর ম্যানেজারকে জানানো হয়। ম্যানেজার সাফ জানিয়ে দেন চাকরি থেকে অব্যাহতি নেওয়ার জন্য। জিন্নাতি যুগান্তরকে বলেন, ডাংধরা ইউনিয়নের অবিবাহিত






কিশোর-কিশোরী, বিবাহিত নারী-পুরুষ, বাল্যবিয়ে পরিবার পরিকল্পনা, পুষ্টিসহ বিভিন্ন সভা ও সচেতনতামূলক কাজ ছিল তার। তার চাকরির বয়স ৯ মাস। তিনি এখন সাড়ে ৮ মাসের অন্তঃসত্ত্বা। মাতৃত্বকালীন ছুটি চান স্থানীয় ম্যানেজার আব্দুল বারির কাছে। তিনি ছুটি না দিয়ে নিজের থেকে অব্যাহতি নেওয়ার পরামর্শ দেন। বাধ্য হয়ে তিনি নিজে চাকরি হতে অব্যাহতি নেন। ফেব্রুয়ারি মাসের বেতনও তিনি পাননি।